শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান
সুলতান হোসেন শাহ ও মসনদে আলা ঈসা খানের বংশধরগণ মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের রাজত্বকালে স্বাধীন নৃপতি থেকে জায়গিরদার ও মনসবদার ও ব্রিটিশ আমলে শুধুমাত্র জমিদারে পরিণত হোন। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভাবে অতীতের তুলনায় দুর্বল হয়েও বাংলার স্বাধীন সালতানাত ও ভাটি রাজ্যের সামাজিক, সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার বহন করে বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে নেতৃত্ব দিতেন। তারা বিশাল জমিদারীর মুসলিম প্রজাদের জন্য মসজিদ, খানকাহ, ঈদগাহ, মক্তব এবং হিন্দুপ্রজাদের জন্য টোল ও আখড়ায় জমি ওয়াকফ, ব্রহ্মোত্তর, দেবোত্তর করে দান করতেন।১ উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যায় পরিচালনার জন্য লাখেরাজ(নিষ্কর) জমিও দান করতেন। লাখেরাজ জমির পরিমাণ এত বেশি ছিল যে ১৯১৩-১৪ সনে সিএস জরিপের সময় হয়বতনগর এস্টেটের খাজনা ও জমিদারীর মোট জমির তুলনা করে স্যাটেলম্যান্ট বোর্ডের কর্মচারীরা আশ্চর্য হয়েছিলেন।২ জানা যায় জংগলবাড়ি এস্টেটের শুধু একটি লাখেরাজ মহালে ৮৩০০০ বিঘা(২৭০০০ একর) জমি লাখেরাজ করা ছিল।৩
হয়বতনগরের জমিদারেরা ঢাকা,ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগে তাদের জমিদারীতে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠাণ নির্মাণ করেছিলেন তা গবেষনার বিষয় হতে পারে। জমিদারী চলে যাওয়ার পর বিপুল সংখ্যক নথিপত্র অযত্নে অবহেলায় নষ্ট হয়। কর্মচারীরাও অপ্রয়োজনীয় মনে করে নষ্ট করেন।৪ তবে ইংরেজ আমলে ময়মনসিংহ এবং কিশোরগঞ্জ জেলার রেকর্ড, গ্যাজেট ও বিভিন্ন ব্যাক্তির স্মৃতিকথা থেকে শুধু কিশোরগঞ্জ শহরের প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে জানা যায়।৫ প্রসঙ্গত, তৎকালীন সময়ে কিশোরগঞ্জ ও হয়বতনগর পৃথক দুটি গ্রাম ছিল। কিশোরগঞ্জ গ্রামের অবস্থান ছিল বর্তমান বত্রিশ থেকে বড়বাজার এলাকায়। ১৮৪০ সনে কিশোরগঞ্জ বাজার আকারে বৃদ্ধি পাওয়ায় মুঘল আমলের থানা হয়বতনগর থেকে সরিয়ে কিশোরগঞ্জ বাজারে নেয়া হয়। ৬ এর ফলশ্রুতিতে ১৮৬০ সনে থানাটিকে কেন্দ্র করে কিশোরগঞ্জ মহকুমা গঠন করা হয়।৭ নিচে এগুলো উল্লেখ করা হল।
বৃহত্তর ময়মনসিংহের প্রাচীনতম মাদ্রাসাঃ
কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লেখ করেছেন ঈসা খান ও তার বংশধরদের পৃষ্ঠপোষকতায় বৃহত্তর ময়মনসিংহে ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটেছিল।৮ তাই এ অঞ্চলের প্রাচীনতম মাদ্রাসাটি হয়বতনগরে প্রতিষ্ঠা হবে এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। তবে উক্ত মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাকাল, নাম কি ছিল তা এখন অজানা। ১৮৬৭ সনে প্রকাশিত The Principal Head of the Statistics Of the Dhaka Division গ্রন্থে লেখক খেয়াল করেছেন বৃহত্তর ময়মনসিংহে মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষা গ্রহণ করার হার অত্যন্ত কম। শুধু একটি মাত্র স্থানে মুসলিমরা লেখাপড়া করে দেখতে পেয়ে তিনি লেখেন:
“A remarkable exception to the general neglect of education by the Mahomedans is found in the Mahomedan Madrissa at Hybutnuggur, an institution for Arabic learning, supported by Dewan Ilahee Newaj Khan, a wealthy and influential Zemindar of Tuppeh Sindha. In this school an Arabic Moulvie is retained at a salary of Rs. 25, and a Persian teacher at Rs. 7-8, and 10 of the scholars receive stipends of Rs. 2 each. The total number of pupils is 39. This institution, not being under Government inspection, is not included in the list of schools given in the Appendix, which is compiled from the returns of the Educational Department.”
ইংরেজ সরকারের কোনরূপ সাহায্য ছাড়াই এ প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হতে দেখে তিনি বিস্মিত হয়েছিলেন। একই বইয়ের ২৭৯ নম্বর পাতায় দেখা যায় তৎকালীন সমগ্র ময়মনসিংহ জেলায় মাত্র তিনটি মুসলিম জমিদারী টিকে ছিল যার মধ্যে দুটি হচ্ছে হয়বতনগর ও জঙ্গলবাড়ি। অথচ ১০০ বছর পুর্বে একই পরিবারের দুই শাখার হাতে অধিকাংশ ন্যাস্ত ছিল। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের প্রভাব এতে প্রকটভাবে ফোটে উঠেছে।৯
হয়বতনগর জুনিয়র স্কুলঃ
১৯১৮ সনে প্রকাশিত কালীকৃষ্ণ ঘোষের ‘সেকালের চিত্র' বইতে ১৮৬৭ সনের স্মৃতির বর্নণা দেন। এতে সে সময়ে হয়বতনগরের দেওয়ানদের একটি জুনিয়র স্কুল প্রতিষ্ঠার কথা জানা যায়-
“হেডমাস্টার বাবু মহেশচন্দ্র চক্রবর্তী মহাশয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচয়এই যে, তিনি তখনকার দিনের একজন Junior scholar ছিলেন। মহেশবাবু বিক্রমপুরের কোন পল্লীগ্রামের একটি দরিদ্র ব্রাহ্মণ সন্তান।তিনি শৈশবে পিতৃমাতৃহীন হয়েছিলেন, এক জেঠাই মা ব্যতীত সংসারে তাঁহার আর কেউ ছিল না। হয়বতনগরের জমিদার দেওয়ান সাহেব এবং তাঁর কর্মচারী দেওয়ান মুন্সির প্রভুত চেষ্টায় হয়বতনগরে একটি স্কুল খোলা হয়, মহেশ বাবু মাসিক ৪০ টাকা বেতনে সেই স্কুলের হেড মাস্টার নিযুক্ত হয়ে আসেন। বাবু রামশঙ্কর সেন(এসডিও) মহাশয়ের সময়ে সেই স্কুল হয়বতনগর হইতে উঠিইয়া কিশোরগঞ্জে আনা হয় এবং তিনি তাহার সম্পাদক হন। পরে এই স্কুলের নানাবিধ উন্নতি হইয়াছে। ইংরেজী সাহিত্যে মহেশ বাবুর এমন পঠন ছিল যে তাহা দেখিয়া নতুন পাশ করা B.A., ও M.A., অনেকেই আশ্চর্যিত হইতেন। তিনি অতি বুদ্ধিমান ও উচিতবক্তা এবং বিদুষক লোক ছিলেন। তাহার মিতব্যয়ী স্বভাব কার্পণ্যে পরিনত হইয়াছিল, সেজন্য অপরিণামদর্শী ও অপব্যায়ী অনেকেই তাহাকে ঠাট্টা বিদ্রূপ করিত—তিনি তাহা গ্রাহ্য করিতেন না।তাহার চরিত্র নির্মাণ এবং শিক্ষা প্রণালী অতি উৎকৃষ্ট ছিল। তাহার কাছে মাইনর স্কুল ছাত্রদের যেমন ইংরেজী শিক্ষা হইত এখনকার কলেজের ছাত্রদের মধ্যে অনেকের সেরূপ হয় না।"
কিশোরগঞ্জ সরকারী বালক উচ্চবিদ্যালয়ঃ
শতাব্দির সাক্ষর শতবর্ষপূর্তি উৎসব স্বরণিকা ১৯৮১ঃ কিশোরগঞ্জ বালক উচ্চবিদ্যালয় পৃষ্ঠা ৮১ থেকে উদ্ধৃতঃ
" এই বিদ্যালয়, প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে ১০মে ১৮৮১ তে এক সভা অনুষ্ঠিত হয় যা কিশোরগঞ্জ এন্ট্রান্স স্কুল কমিটির সভা নামে পরিচিত। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার শ্রীযুক্ত বাবু কেশব গোপাল রায়। সভায় উপস্থিত ও তালুকদার শ্রীযুক্ত বাবু গুরুচরণ চক্রবর্তীর প্রস্তাব অনুসারে সর্ব সম্মতিক্রমে প্রস্তাবিত এন্ট্রান্স স্কুল সংস্থাপনের জন্য সেবছর জুনে হতে স্কুলের কার্য শুরুতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রস্তাবিত স্কুলের জন্য নিম্নোক্ত কার্যনির্বাহী সভাও গঠিত হয়ঃ
১। শ্রীযুক্ত বাবু কেশবগোপাল রায় (ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও কমিশনার) প্রেসিডেন্ট
২। শ্রীযুক্ত দেওয়ান রহমান দাদ খাঁ (জমিদার, হযবতনগর) ভাইস প্রেসিডেন্ট
৩। শ্রীযুক্ত দেওয়ান আজিম দাদ খাঁ (জমিদার, জঙ্গলবাড়ী) ভাইস প্রেসিডেন্ট
৪। শ্রীযুক্ত সৈয়দ আবদুল্লাহ (জমিদার, হযবতনগর) ভাইস প্রেসিডেন্ট
৫। শ্রীযুক্ত বাবু অবিনাশ চন্দ্র ঘোষ (সেরেস্তাদার,ফৌজদারি) জয়েন্ট সেক্রেটারী
৬। শ্রীযুক্ত বাবু রাধানাথ রায় জয়েন্ট সেক্রেটারী
৭। শ্রীযুক্ত বাবু বিবিধি লাল সেন এসিসটেন্ট সেক্রেটারী
পরবর্তী সভা অনুষ্ঠিত হয় ৫ জুন ১৮৮১ তে। উক্ত সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, “গত সভার কার্যবিবরণী পাঠ করা হইলে পর শ্রীযুক্ত বাবু অবিনাশ চন্দ্র ঘোষ মহাশয় প্রস্তাব করেন যে, সাধারণের প্রার্থনা পত্র ও কমিটির কার্যবিবরণীর কমিটির সভাগুলোর শ্রীযুক্ত ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের নিকট পরবর্তী সহায়তার জন্য এবং স্কুল কমিটি কলকাতা ইউনিভার্সিটি ভুক্ত করার জন্য প্রার্থনা করা কর্তব্য।” উপস্থিত সমস্ত সভ্যগণ ইহাঅনুমোদন করেন।” অতঃপর ১ জুলাই, ১৮৮৩ সালে এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। বাবু দীননাথ চৌধুরী, বি. এ, বি. এল, এম. এন প্রথম প্রধান শিক্ষক। তিনি ১৮৮৩-১৮৮৮ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
হয়বতনগরের জমিদারগণ স্কুলের জন্য ১৫ একর জমি দান করেন।১০ প্রথম পর্যায়ে স্কুলের নাম ছিল "কিশোরগঞ্জ ইংলিশ হাইস্কুল" ।
কিশোরগঞ্জ ইংরেজি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠার প্রায় তিন দশক পর গাঙ্গাটিয়ার জমিদার দীননাথ চক্রবর্তী তার পিতামহের নামে রামানন্দ হাইস্কুল নামে আরেকটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ১৯২৭ সনে কিশোরগঞ্জ ইংলিশ হাইস্কুল ও রামানন্দ হাইস্কুল মিলিত হয়ে কিশোরগঞ্জ-রামানন্দ ইউনিয়ন স্কুল নামে নতুন করে যাত্রা শুরু করে।
এই স্কুলের সাবেক ছাত্র কবি আজহারুল ইসলামের স্মৃতি চারণঃ
"দুই স্কুল একত্রিভূত হওয়ায় বহু পরিদর্শক এলেন স্কুলটিকে দেখতে। ছাত্র সংখ্যা হয়ে গেল প্রায় ছয়শত। তখনকার দিনে এটি একটি বিরাট স্কুল। শুনেছিলুম এত বড় স্কুল নাকি পূর্ববঙ্গেও বেশী নেই। দুর্ভাগ্য যে রামানন্দ ইউনিয়ন নামটি বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।….। শেষে সরকারি সিদ্ধান্ত হলো যে স্কুলের নাম পুরানো নামেই হবে। অর্থাৎ কিশোরগঞ্জ উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় হবে। ইউনিয়ন হাই স্কুল নামটি বোধ হয় সাত কিংবা আট বছর চালু ছিল।"১১
হযরতনগর আনোয়ারুল উলুম আলীয়া মাদ্রাসাঃ
কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হযরতনগর আনোয়ারুল উলুম আলীয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দে। আলিম হিসেবে মঞ্জুরী পায় ১৯৩৬ এবং ফাজিল ও কামিল হাদিস হিসেবে মঞ্জুরী পায় যথাক্রমে ১৯৩৮ ও ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে। মাদ্রাসাটির প্রথম অধ্যক্ষ শাহ সূফী আলহাজ্ব সৈয়দ মুসলেহ উদ্দীন হযরতনগরের বারোআনা-হিস্যার জমিদার দেওয়ান মান্নান দাদ খানের সাথে পরামর্শ করে মাদ্রাসার কাজ শুরু করেন। উপমহাদেশের খ্যাতনামা মুহাদ্দেস হযরত আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরী (রহঃ) এর নামানুসারে মাদ্রাসাটির নামকরণ করা হয় আনোয়ারুল উলুম। হয়বতনগর চারআনা-হিস্যার জমিদার দেওয়ান সৈয়দ মরহুম রাজীউল্লাহ সাহেবের ঘরে প্রথমে মাদ্রাসার কাজ শুরু হয়। পরে রাজিউল্লাহ সাহেবের খালাতো ভাই সাবেক চারআনার জনাব সৈয়দ মাজহারুল হক ১৭ শতংশ জায়গা প্রতিষ্ঠানের নামে ওয়াকফ করে দেন। সেখানে জনাব বৌলাইয়ের সৈয়দ আবু তাহের-এর দেওয়া একটি ছনের ঘরে মাদ্রাসার কার্যক্রম পরিচালিত হতে থাকে। এই মাদ্রাসা সম্পর্কে বলা হয়ে থাকে যে, কলকাতার আলীয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবার পর বৃহত্তর ময়মনসিংহে এটিই কামিল হাদিসের প্রথম মাদ্রাসা।
সৈয়দ রাজিউল্লাহের পুত্র সৈয়দ রফিকউল্লাহ হয়বতনগর চারআনা-হিস্যার সর্বশেষ জমিদার হিসেবে জমিদারি পরিচালনা করেন। ১৯৫০ সনে জমিদারি গত হবার পর থেকে তিনি আমৃত্যু এই মাদ্রাসার হেডমাস্টার ও ইংরেজির শিক্ষক ছিলেন। প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য হিসেবে তার সাংগঠনিক ক্ষমতা ও উদ্যম মাদ্রাসার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।১২
আলীম দাদ খান পাবলিক লাইব্রেরিঃ দেওয়ান আলীম দাদ খান জঙ্গলবাড়ির জমিদার ছিলেন। হয়বতনগরের জমিদার দেওয়ান এলাহি নেওয়াজ খানের মৃত্যুর পর তার কনিষ্ঠা কন্যা আয়েশা আক্তারের সাথে বিয়ে হয় আলীম দাদ খানের। তিনি সুকবি, বহু ভাষাবিদ, সঙ্গীত ও সাহিত্যের গভীর অনুরাগী ছিলেন।রক্তধারা ও অশ্রুধারা নামে তার দুটি কাব্যগ্রন্থ ছিল। ১৯২০ সনে তার ছেলে দেওয়ান মানান দাদ খান তার ব্যক্তিগত সংগ্রহের বিশাল বইয়ের কালেকশান দান করে প্রতিষ্ঠা করেন ‘আলীমদাদ খান পাবলিক লাইব্রেরি' যা পরবর্তীতে জেলা পাবলিক লাইব্রেরিতে রূপান্তরিত হয়।১৩
রেফারেন্সঃ
১,২,৩,৪ঃ দেওয়ান ঈসা খাঁ, মোহাম্মদ মতিউর রহমান, ইসলামিক ফাউনন্ডেশন, ঢাকা, ১৯৮০ খ্রি
৪,৫,৬,৭ঃ The Principal Head of the Statistics Of the Dhaka Division, E. M. LewIs, Calcutta Central Press Company Limited, 1868 CE
৪,৫,৬,৭ঃMymensingh District Gazetteer, F.A. Sachse, Bengal Secretariat Book Depot, 1917 CE
৫,৬,৭,১১,১২,১৩ঃ কিশোরগঞ্জের ইতিহাস, জেলাপ্রশাসন কতৃক প্রকাশিত, ১৯৯৭ খ্রি
৮ঃ ময়মনসিংহের ইতিহাস ও ময়মনসিংহের বিবরণ,কেদারনাথ মজুমদার, কলকাতা, ১৯০৫-০৬ খ্রি
৯ঃ বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস( ১৭৫৭-১৯৪৭), এম,এ, রহিম, ১৯৭৬ খ্রি
১০ঃ বিদ্যালয় বার্ষিকী ২০০০, কিশোরগঞ্জ সরকারী বালক উচ্চবিদ্যালয়,২০০০ খ্রি